The Bank has informed that Bangladesh Bank vide its letter dated September 29, 2010 has de-listed First Security Islami Bank Ltd. from its list of Early Warning System (EWS) with effect from 29.09.2010 after reviewing the overall financial indicators of the Bank. Bangladesh Bank has also withdrawn its Observer from the Board of Directors of the Bank.
Read more...The Bank has informed that the Board of Directors of the Bank, among others, has taken the following decisions: (1) Authorized capital of AIBL Capital Market Services Ltd. (A subsidiary company of the Bank) to be at Tk. 1,000.00 crore and (2) The Memberships of Dhaka Stock Exchange Ltd. (DSE) and Chittagong Stock Exchange Ltd. (CSE) to be transferred from Al-Arafah Islami Bank Ltd. to its Subsidiary Company named AIBL Capital Market Services Ltd. at the prevailing market price which will be determined through appointment of an independent valuer. The gain to be generated from the above transfer shall be accounted for in the books of accounts of Al-Arafah Islami Bank Ltd. in the year 2010.
Read more...The Company has informed that the Board of Directors of the company has taken the following resolutions: (a) To change the denomination of the shares of the company from Tk. 100.00 each to Tk. 10.00 each and determine the market lot of shares from 20 to 200 shares, (b) To enhance the Authorized Share Capital of the company from Tk. 50.00 crore to Tk. 100.00 crore and (c) To amend the relevant clause(s) of Memorandum and Articles of Association of the company for executing the changes mentioned above. The above decisions will be executed subject to the approval of the shareholders in the forthcoming Extra-ordinary General Meeting (EGM) and consent from the Regulatory Authority. The notice of the EGM will be notified later.
Read more...BANGKOK, Sept 29 (AP): Asian stock markets mostly climbed Wednesday, supported by growing speculation that the Federal Reserve is likely to introduce more measures to support the US economy, a key market for Asian exporters.
Japan's benchmark Nikkei 225 stock average rose 63.62 points, or 0.7 per cent, to 9,559.38. Sentiment was upbeat in Tokyo as a key central bank survey of business confidence at major Japanese manufacturers improved for the sixth straight quarter. But companies also signalled they are anxious about the future amid cooling global growth and a strong yen.
The Bank of Japan's quarterly "tankan" survey showed that the main index for large manufacturers stood at 8, up from 1 three months ago.
In Hong Kong, the Hang Seng Index gained 298.81 points, or 1.4 per cent, to 22,408.76 while South Korea's Kospi increased 10.48, or 0.6 per cent, to 1,866.45. Markets in Singapore, Taiwan and Indonesia also climbed.
Australia's S&P/ASX 200 index closed down 0.5 per cent at 4,645.00 and the Shanghai Composite Index retreated less than 0.1 per cent to 2,610.68.
In New York overnight, the Dow Jones industrial average gained 46.10 points, or 0.4 per cent, to 10,858.14 despite a slump in US consumer confidence.
A monthly survey showed Tuesday that US consumer confidence in September dropped to its lowest level since February. Economists closely monitor the confidence survey as consumer spending alone accounts for about 70 per cent of US economic activity.
The weak confidence result sparked market speculation that the Fed might announce further stimulus measures at the end of a Nov 2-3 meeting in a bid to shore up the recovery in the US economy.
In currencies, the dollar fell to 83.57 yen from 83.85 yen late Tuesday in New York. The euro rose to $1.3621 from $1.3574.
Benchmark crude for November delivery was up 49 cents at $76.67 a barrel in electronic trading on the New York Mercantile Exchange. The contract lost 34 cents to settle at $76.18 Tuesday.
বেসরকারি বিমান পরিবহন সংস্থা জিএমজি এয়ারলাইন্স এ বছরের নভেম্বরের মধ্যে শেয়ারবাজারে আসছে। এ সময়ের মধ্যে শেয়ারবাজারে আসার জন্য প্রক্রিয়া চলছে। গতকাল রাজধানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত কোম্পানির বার্ষিক সাধারণ সভায় এ তথ্য জানানো হয়।
সাধারণ সভায় বার্ষিক প্রতিবেদন, নিরীক্ষিত হিসাব, ২০০৯ সালে জিএমজি এয়ারলাইন্সের কর্মকাণ্ড, ২০১০ সালের জুন পর্যন্ত অর্ধবার্ষিক আর্থিক বিবরণী ও জিএমজি এয়ারলাইন্সের ভবিষ্যত্ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়। কোম্পানিটির চেয়ারম্যান শায়ান এফ রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাব সাত্তার, পরিচালক ও কে চৌধুরী, লুত্ফর রহমান, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ক্রিশ্চিয়ান হেইঞ্জম্যান, কোম্পানি সচিব আসাদ উল্লাহ এবং চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার মিশেল মরিয়ার্টি উপস্থিত ছিলেন।
কোম্পানির প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ২০০৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত কোম্পানিটির পরিচালন রাজস্ব ছিল ২৯০৮.০৭ মিলিয়ন টাকা এবং মোট লাভ ও নিট লাভের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৬৪৭.০৪ মিলিয়ন টাকা ও ২৩.৩৮ মিলিয়ন টাকা। এ বছরের জুন পর্যন্ত কোম্পানিটির পরিচালন রাজস্ব ছিল ২১৬৫.৬৯ মিলিয়ন টাকা এবং মোট লাভ ও নিট লাভের পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৬৯৮.৬৮ মিলিয়ন টাকা ও ৩৬৮.৭১ মিলিয়ন টাকা এবং ছয় মাসে শেয়ারপ্রতি আয় ছিল ৮.৩৮ টাকা।
জিএমজি এয়ারলাইন্সের চেয়ারম্যান শায়ান এফ রহমান বলেন, আধুনিকায়নের অংশ হিসেবে জিএমজি এয়ারলাইন্স খুব শিগগিরই মোবাইল ফোনের মতো যন্ত্র ব্যবহার করে ইলেকট্রনিক টিকিট ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি চালু করবে। এছাড়া ডিপার্চার কন্ট্রোল সিস্টেম (ডিসিএস) পদ্ধতির মাধ্যমে চেক-ইন কিয়স্ক, অনলাইন চেক-ইন, বোর্ডিং কার্ডস এবং মালপত্র ব্যবস্থাপনার কাজও চালু করবে।
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত মার্জিন অযোগ্য কোম্পানির শেয়ার লেনদেন এবং যে সব বিনিয়োগকারী এসব শেয়ার ক্রয় করছেন তার তথ্য জানতে চেয়ে এবার মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোকে চিঠি পাঠিয়েছে সিকিউরিটিজ এন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)। গতকাল কমিশনের সার্ভিল্যান্স বিভাগ থেকে পাঠানো চিঠিতে গত ২৮ তারিখে মার্জিন অযোগ্য কোম্পানির শেয়ার লেনদেন ও যে সব বিনিয়োগকারী এসব শেয়ার ক্রয় করেছে তার প্রতিবেদন আগামী ৩ অক্টোবরের মধ্যে কমিশনে দাখিল করতে বলা হয়েছে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, সম্প্রতি কমিশনের পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, পুঁজিবাজারে মার্জিন অযোগ্য কোম্পানির শেয়ারের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি হচ্ছে। এসব কোম্পানির শেয়ারের মূল্যবৃদ্ধির পেছনে মার্জিন ঋণের প্রভাব থাকতে পারে বলে মনে করছে কমিশন। কোনো ব্রোকারেজ হাউস বা মার্চেন্ট ব্যাংক মার্জিন অযোগ্য কোম্পানির শেয়ারের বিপরীতে ঋণ দিয়েছে কিনা—তা যাচাই করতেই মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রেকারেজ হাউসের কাছ থেকে এ ধরনের তথ্য চাওয়া হয়েছে। মার্জিন অযোগ্য কোম্পানির শেয়ারের বিপরীতে ঋণ দেয়া হলে সংশ্লিষ্ট মার্চেন্ট ব্যাংক বা ব্রোকারেজ হাউসের বিরুদ্ধে সিকিউরিটিজ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
প্রসঙ্গত, একই বিষয়ে ব্রোকারেজ হাউসের তথ্য চেয়ে গত মঙ্গলবার দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে চিঠি দিয়েছিল কমিশন। চিঠির নির্দেশ অনুযায়ী গত ২৭ সেপ্টেম্বর মার্জিন অযোগ্য কোম্পানিতে বিনিয়োগকারী সংক্রান্ত প্রতিবেদন গতকালের মধ্যেই কমিশনে জমা দেয়ার কথা রয়েছে। জানা গেছে, এসইসির নির্দেশ অনুযায়ী ব্রোকারেজ হাউসগুলো মার্জিন ঋণ অযোগ্য কোম্পানির বিনিয়োগকারী সংক্রান্ত লেনদেন তথ্য কমিশনে জমা দিতে শুরু করেছে।
এদিকে গত মঙ্গলবার কমিশনের সার্ভিল্যান্স বিভাগ মার্জিন অযোগ্য কোম্পানির শেয়ার লেনদেন, ব্রোকারেজ হাউসের গত চার মাসের উদ্বৃত্ত মূলধন ও দায়-দেনার হিসাব আগামী ৩ অক্টোবরে কমিশনের নিকট জমা দেয়ার জন্য স্টক এক্সচেঞ্জকে যে নির্দেশ দিয়েছে তার সমালোচনা করছেন সংশ্লিষ্টরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ডিএসইর একজন সদস্য বলেন, আমরা অবশ্যই কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করব। কমিশন প্রয়োজনে যে কোনো তথ্য চাইতে পারে। কিন্তু এত অল্প সময়ের মধ্যে যেসব তথ্য চাওয়া হয়েছে তা সরবরাহ করা কঠিন। এছাড়া কমিশনের চিঠির ব্যাখ্যা নিয়ে নানা ধরনের বিভ্রান্তি হচ্ছে। একেকজন একেকভাবে ব্যাখ্যা করছে। তিনি আরও অভিযোগ করে বলেন, তথ্য চেয়ে কমিশন যে চিঠি দিয়েছে আধঘণ্টা পর পর তা ডিএসইর ওয়েবসাইটে প্রকাশে বাধ্য করা হচ্ছে। এর অর্থই হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে এসইসি বাজার নিয়ন্ত্রণের ইচ্ছা।
তবে এ বিষয়ে কমিশনের একজন নির্বাহী পরিচালক বলেন, আতঙ্ক নয়, বরং বিনিয়োগকারীদের সতর্ক করে দিতেই তা করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, হাইকোর্টের আদেশে এনএভিভিত্তিক মার্জিন ঋণ নির্ধারণ এবং ঋণ-অযোগ্য কোম্পানির নেটিং বাতিলের নির্দেশনা স্থগিত হয়ে যাওয়ায় শেয়ারবাজারে শৃঙ্খলা বজায় রাখতে সামগ্রিক পর্যবেক্ষণ কার্যক্রম জোরদার করেছে এসইসি। পাশাপাশি হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত করার জন্য স্বল্প সময়ের মধ্যে সুপ্রিমকোর্টে আপিলের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে। কিন্তু মধ্যবর্তী এই সময়ে যাতে বাজারে অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা তৈরি হতে না পারে, তা নিশ্চিত করতে সার্ভিল্যান্স বিভাগ ঋণ-অযোগ্য কোম্পানির লেনদেনের গ্রাহকভিত্তিক তথ্য, ব্রোকারেজ হাউস এবং এর শীর্ষ গ্রাহকদের আর্থিক হিসাব চেয়েছে।
src-Amar desh
Dhaka, Sep 29 (bdnews24.com)—GMG Airlines is floating shares in the capital market by November, six months after the largest private airlines got a make-over.
The private carrier's chairman Shayan F Rahman made the disclosure at the annual general meeting in Dhaka on Wednesday, according to media statement.
It, however, did not say how many shares will be issued nor did it make it clear how much funds will be raised.
The airlines, majority of which is owned by Beximco Group, made a profit of Tk 23.38 million in the year ending on Dec 31, 2009, while its operating revenue was Tk 2,908.07 million.
During the half-year ending on June 30, 2010 the company earned Tk 368. 71 million in profits and the earning per share (EPS) was Tk 8.38 during the six months.
In May this year, the decade-old airline was re-launched with a new logo. As part of medrnisation and expansion of the airline, new aircraft were added to its fleet and new routes were launched.
The airline recently added a Boeing 767-300 ER plane to its recently launched Dhaka-Jeddah route. It operates six flights from Dhaka to Jeddah and will soon start operating four from Dhaka to Riyadh, according to the statement.
GMG Airlines will soon facilitate electronic tickets via cellular phones, check-in kiosk, online check-in, boarding cards and baggage handling through Departure Control System, the statement quoted Rahman as saying.
Established in 1997, the private carrier started operations a year later with domestic flights and became Bangladesh's first private airline to launch international routes in 2004 with a Chittagong-Kolkata flight.
source-Bd news
সূচকের উঠা নামার মধ্য দিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ারের লেনদেন হচ্ছে। দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত ৭২১ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। লেনদেনে অংশ নেয়া ২৩৮ টি কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১২৮টির, কমেছে ১০৫টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম। এ পর্যন্ত সূচক ২৬ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ৬৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। আজ দাম বেড়েছে অধিকাংশ ব্যাংকের শেয়ারের।
Read more...Commerce Minister Faruk Khan has extended invitation to Korean entrepreneurs to invest in Bangladesh in a big way to strengthen the existing trade relations between the two nations.
The existing trade balance is now heavily in favor of Korea as Bangladesh's export in the last fiscal was US$ 140.28 million as against the import of US$ 837.01 million.
"Bangladesh is a suitable place for investment…It has skilled manpower and you can avail of the opportunities," he told Korean entrepreneurs while speaking at a seminar.
The seminar on "Trade between Bangladesh and Republic of Korea" was held at Hotel Sonargaon in the city Wednesday.
Export Promotion Bureau (EPB) and Ministry of Commerce jointly hosted the seminar. Korean Ambassador in Dhaka Taiyoung Cho attended as special guest.
Faruk Khan said Bangladesh wants to utilize Korean experience and technological skills for rapid industrialization. "Two nations can come closer to each other by utilizing modern communication system and can be friends of each other both in good and bad days," he said.
Later, Federation of Bangladesh Chamber of Commerce and Industry (FBCCI) and the Korea Importers Association (KOIMA) inked a memorandum of understanding (MoU) for strengthening trade and economic development of both parties. FBCCI acting president M Jashim Uddin and KOIMA Chairman Dr Ju-Tae Lee signed the MoU.
EPB Vice Chairman Jalal Ahmed, FBCCI acting president M Jashim Uddin, KOIMA Chairman Dr Ju-Tae Lee, Korea-Bangladesh Chamber of Commerce and Industry (KBCCI) president SM kamal Uddin and joint secretary (export) Monoj Kumar Roy also spoke at the seminar.
ঢাকা, ২৯ সেপ্টেম্বর (শীর্ষ নিউজ ডটকম): বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, বর্তমান সরকারের আমলে যে অবস্থা চলছে তাতে রাজনীতি করলেই সহজ পদ্ধতিতে ধনী হওয়া যায়। আজ সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেসক্লাবে স্বদেশ জাগরণ পরিষদ (স্বজাপ) আয়োজিত স্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও সংবিধান বিষয়ে জাতীয় ঐক্য শীর্ষক গোল টেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির
বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
গয়েশ্বর চন্দ্র বলেন, ৭১ সালে যারা মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছেন এবং ইডেন কলেজ ও নিউইয়র্কে হোটেলে মেয়েদের নিয়ে যে ঘটনা ঘটানো হয়েছে উভয়ের একই শাস্তি হওয়া উচিৎ।
বিএনপিতে এখন স্বার্থবাদিরা অবস্থান করছে বলে অভিযোগ করে তিনি বলেন, তারা বিভিন্ন সময় চেয়ারপার্সনকে সন্তুষ্টি করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
স্বদেশ জাগরণ পরিষদের (স্বজাপ) প্রেসিডেন্ট কামরুজ্জামান সেলিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, বিএনপির নির্বহী কমিটির সদস্য এডভোকেট ফেরদাউস আক্তার ওয়াহিদা, জাতীয় পার্টির মহাসচিব আবু নাসের মো. রহমাত উল্লাহ প্রমুখ।
source-sheershanews
বিশ্ববাজারে গত শুক্রবারে সোনার দাম সর্বকালের সর্বোচ্চ পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। এ সপ্তাহে প্রতি আউন্স সোনার দাম প্রথমবারের মতো এক হাজার ৩০০ মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে গেছে, যা বাংলাদেশের প্রায় ৯০-৯১ হাজার টাকার সমান।
এদিকে সোনার দাম অনুসরণ করেই যেন রুপার দামও গত ৩০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠেছে। এ সপ্তাহে প্রতি আউন্স রুপার দাম ২১ দশমিক ৪৭ ডলারে উন্নীত হয়।
বিশ্ব অর্থনীতি নিয়ে ফের অনিশ্চয়তা ও সতর্কতা বাড়ানোর পাশাপাশি সোনার দাম নিরূপণের মুদ্রা মার্কিন ডলারের বিনিময়ের হার প্রধান মুদ্রাগুলোর বিপরীতে ব্যাপক হারে পড়ে যাওয়ার কারণে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে বিশ্লেষকেরা মনে করেন।
গত শুক্রবার লন্ডনের বাজারে প্রতি আউন্স সোনা সর্বোচ্চ ১৩০১ দশমিক ৬০ ডলারে কেনাবেচা হয়।
এ নিয়ে গত ১০ বছরে আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম বেড়ে পাঁচ গুণ হলো। এক দশক আগে ২০০০ সালে প্রতি আউন্স সোনার দাম ছিল ২৮৫ ডলার।
আগের সপ্তাহের শুক্রবার প্রতি আউন্স সোনার দাম ১২৮২ দশমিক ৭৫ ডলারে ওঠে, যা ছিল সেদিন পর্যন্ত সোনার সর্বকালের সর্বোচ্চ দাম। গত সপ্তাহের শুরুর দিকে সোমবার প্রতি আউন্স সোনার দাম ১২৮৫ দশমিক ২০ ডলারে এবং বুধবার ১২৮৯ দশমিক ৪০ ডলারে উন্নীত হয়।
মূলত যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকে সে দেশের অর্থনীতির মন্দা থেকে উত্তরণের জন্য আরও প্রণোদনার খবর প্রকাশিত হওয়ায় তাদের শেয়ারবাজারে যেমন ঊর্ধ্বগতি দেখা দেয়, তেমনি ডলারের দরপতনের কারণে সোনার বাজারও যেন লাগামহীন হয়ে ওঠে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্পট বাজারে গত সপ্তাহে অবশ্য প্রতি আউন্স সোনা সর্বোচ্চ ১২৯০ ডলারে কেনাবেচা হয়। বিবিসি অবলম্বনে।
Dhaka stocks returned to the black last week, as the delay in implementation of new credit formula encouraged investors.
Week-on-week, the DSE General Index, rose 106 points, or 1.57 percent to 6,904.
Stockbrokers said investors took position afresh after the DSE failed to publish the NAV list of marginable securities within the time stipulated by the regulator.
The Securities and Exchange Commission directed the DSE to update the NAV list every Thursday from September 16.
"The investors took the chance anticipating further delay and went into buying spree that pushed up the market," said a stockbroker.
However, the DSE after last Thursday's trading session posted the NAV list of 129 marginable securities in its website following the SEC's clarification on some issues in connection with margin loan.
The stockmarket watchdog in its clarification said the merchant bankers and stockbroker will consider diluted earnings per share (EPS) on income from continuing core operations to calculate the price earnings (PE) ratio to disburse share credit. If diluted EPS is not available, basic EPS can be considered.
The DSE will calculate margin maintenance figure based on net asset value (NAV) of the listed securities as per last available annual or audited or un-audited financial statements and closing price of the last trading day of the week and disclose the same in the DSE's website at the end of each week, which shall remain effective the following week.
Asset revaluation surplus, if any, will not be considered in computation of NAV of a company.
In the case of mutual funds, the DSE will calculate margin maintenance figure based on the latest disclosed NAV at market price of the mutual funds and the closing price of the relevant fund at the end of the week.
Most major sectors advanced in the past week. Among them, pharmaceutical was the most notable gainer with 6 percent up, thanks mostly to Square Pharmaceuticals.
Cement and service and real estate gained 5.11 percent and 5.23 percent respectively. Non-banking financial institutions gained 4.66 percent. General insurances and life insurances gained 1.52 percent and 0.28 percent respectively.
However, heavyweight sectors like banks, telecom, and fuel and power were in the negative territory.
Advancers beat losers 155 to 108, with two securities remaining unchanged on the floor of the premier bourse.
Total turnover jumped 89 percent to Tk 9,155 crore at the end of Thursday trade. Daily average turnover also went up 51 percent to Tk 1,831 crore.
Market capitalisation stood at Tk 3,06,223 crore, up by 1.29 percent.
Prime Finance topped the list of turnover leaders, followed by Beximco, Aftab Automobiles, Square Pharma and LankaBangla Finance.
CMC Kamal was the largest gainer, followed by Dulamia Cotton, Saiham Textile, Desh Garments and Federal Insurance.
MIDAS Financing was the biggest loser, followed by BLTC, Niloy Cement, ICB and Chittagong Vegetable.
Chittagong stocks also rose last week, with the CSE Selective Categories Index increasing 0.67 percent to 13,041.
More than 5.88 crore shares and mutual fund units were traded on the Chittagong Stock Exchange on a value of Tk 781 crore.
Gainers beat losers 116 to 93, with six securities remaining unchanged on the port city bourse.
Beximco Limited topped the list of turnover leaders followed by Prime Finance, Aftab Automobiles, Summit Alliance Port and Square Pharma.
Tallu Spinning Mills was the largest gainer, followed by HR Textile, Jago Corporation, Safko Spinning Mills and National Housing.
National Bank was the biggest loser, followed by MIDAS Financing, Niloy Cement, ICB and Alpha Tobacco.
SINGAPORE, Sept 24 (AP): World stock markets were mixed Friday after a jump in US unemployment claims provided more evidence of an anemic recovery in the world's biggest economy.
In early trading in Europe, the FTSE 100 index of leading British shares fell 0.2 per cent while Germany's DAX and the CAC-40 in France were little changed. Wall Street was set to post modest gains. Dow futures were up 47 points, or 0.4 per cent, to 10,653.Japanese stocks, closed the previous day for a holiday, ended lower despite an apparent intervention in the currency market by the Bank of Japan to weaken the yen.
Sentiment in global markets was undermined by US figures showing that applications for unemployment benefits rose unexpectedly last week. The US is a key market for Asia and a prolonged period of slow growth there could weigh on the profits of the region's exporters.
"The regional economic upswing is inevitably slowing down after expanding at an unsustainably fast pace since early 2009," Capital Economics said in a report. "Manufacturing is being dragged back by the slow pace of final demand growth in the US and Europe."
Capital Economics expects economic growth in Asia excluding Japan to slow to 7 per cent next year from 8.5 per cent this year.
Also weighing on stocks was a lower reading on business activity in the 16 countries that use the euro and news that Ireland's economy shrank 1.2 per cent in the second quarter.
The Nikkei 225 stock average lost 1 per cent to 9,471.67. A strong yen kept pressure on exporters and technology shares, with Honda Motor Co. down 0.8 per cent and camera maker Canon Inc. tumbling 1.7 per cent.
In early afternoon trading in Tokyo, the dollar jumped suddenly from mid-84 yen levels to as high as 85.38 yen before slipping back under 85 yen - possibly marking the BOJ's second move to weaken in the yen in just over a week. There was no confirmation from the finance ministry or central bank.
"It appears that authorities have intervened" to buy dollars and sell the yen, said Yu Yokoi, a foreign exchange dealer at Mizuho Bank Ltd. in Tokyo.
News of Chinese restrictions on shipments to Japan of rare earths - metallic elements such as Lanthanum and Gadolinium that are crucial for superconductors, computers and hybrid electric cars - pummeled some high-tech companies. Shares of Shin-Etsu Chemical Co., which makes rare earth magnets, dived 3.4 per cent and Hitachi Metals Ltd. retreated 2.4 per cent.
Elsewhere, Hong Kong's Hang Seng index rose 0.3 per cent to 22,119.43 while Australia's S&P/ASX 200 fell 0.7 per cent to 4,601.90.
Benchmarks in India, South Korea and Indonesia gained while Taiwan, Malaysia and New Zealand fell. Financial markets in mainland China are closed Friday for a national holiday.
Analysts say that even if Asian growth slows next year, it will outpace developed economies such as the US, Japan and Europe. Emerging markets will likely account for 2.3 per centage points of the world's 3.7 per cent gross domestic product growth rate this year, and a bigger share next year, Citigroup said in a report.
The Dow Jones industrial average Thursday fell 76.89, or 0.7 per cent, to close at 10,662.42.
The Standard & Poor's 500 index fell 9.45, or 0.8 per cent, to 1,124.83, falling back below a closely watched threshold of 1,131. That had been the high end of its recent trading range until Monday, when the index charged above that level and stayed there, something analysts see as a bullish sign. Prior to Monday, the S&P had only crossed above 1,131 one time since June 21.
The Nasdaq composite index fell 7.47, or 0.3 per cent, to 2,327.08.
In currencies, the dollar rose to 84.57 yen from 84.50 yen late Thursday in New York. The euro advanced to $1.3395 from $1.3319.
Benchmark crude for November delivery was up 4 cents at $75.22 a barrel in electronic trading on the New York Mercantile Exchange. The contract rose 47 cents to settle at $75.18 Thursday.
Within just 15 minutes of opening on the first trading session after Eid holidays, it suffered a drop of 150 points that it recovered gradually over the remaining hours.
Still, the total number of transactions and total value plunged by 31 percent and 36 percent respectively.
Turnover stood at Tk 1,028 crore on the Dhaka Stock Exchange, which traded more than 5.35 crore during a trading period one hour shorter than the reduced time during the month of Ramadan.
The reason cited by brokers and traders was the ban on “netting” in non-marginable securities, which began yesterday. Another reason was that some were not set to trade so soon after the holiday.
A merchant banker said many of the investors who left Dhaka to celebrate Eid were not back yet, and those that are may be “nervous because of the regulator's latest move on netting”.
“Those investors were confused whether they would sell or hold shares from their portfolios," he said. "Those who went for panic sales in the opening minutes were upset when the market recovered the losses," he added.
The market closed nearly flat, with the benchmark DSE General index down just 10.76 points, or 0.15 percent, to 6,796.
Non-bank financial institutions were the biggest losers, led by Investment Corporation of Bangladesh.
ICB declared a 15 percent cash dividend and 25 percent stock dividend. But the corporate declaration did not match expectations, and each share dropped nearly 15 percent.
Telecom was also in negative territory, but banks, pharmaceuticals, and fuel and power closed on the higher ground.
Advancers beat losers 150 to 91, with nine securities unchanged.
Beximco Ltd, the flagship of conglomerate Beximco Group, topped the turnover leaders at 19.57 lakh shares worth Tk 63.68 crore traded on the floor.
Chittagong stocks fell slightly, with the CSE Selective Categories Index sliding 26 points, or 0.2 percent, to 12,909.
The Chittagong Stock Exchange traded more than 59.49 lakh shares and mutual fund units on a value of Tk 91.85 crore.
Indian business tycoon Mukesh Ambani could be the richest man on earth in 2014 with a net worth of $62 billion, pipping Mexican billionaire businessman Carlos Slim, according to a forecast by the prestigious Forbes magazine.
‘One of the predictions is that Reliance Industries’ chief Ambani, who currently has a net worth of $29 billion, pips the world’s richest man Mexican businessman Carlos Slim to top Forbes’ rich list in 2014,’ it said.
Ambani’s net worth swells to $62 billion while Slim is ‘hit hard by Mexican political, financial chaos,’ according to the prediction by Forbes.
Fifty-three-year-old Ambani currently ranks fourth on Forbes’ list of the world’s billionaires.
Forbes has listed a number of events that could happen over the next 10 years in the field of politics, energy, medicine, finance, society and technology.
The publication asked its staff and contributors to forecast some of the ‘noteworthy events’ till 2020.
India’s main stock market on Monday crossed the key 19,000 points marks to its highest level for more than two years, boosted by optimism about growth in Asia’s third largest economy, dealers said.
The 30-share Sensex hit a day’s high of 19,095.74 in morning trade, before retracing marginally to 19,072.35, up 1.45 per cent or 281.24 points.
The index last broke the 19,000-point level on January 16, 2008.
Buying was hectic in banking, oil, engineering and software shares as investors bet on the economic recovery and hopes of strong second-quarter earnings next month.
‘Overseas fund flows are improving. India’s industrial activity data is also strong,’ said Gaurang Shah, vice-president with Geojit BNP Paribas Financial Services.
Foreign funds have pumped $13.63 billion into Indian equities this year, against $8.62 billion at the same period last year, data from the market regulator shows.
The rise in the stock market came as industrial output in July surged by a forecast-busting 13.8 per cent, data showed Friday, reflecting the Asian giant’s strong recovery from the global financial crisis.
‘Much of the global concerns appear to be behind us. The markets could forge ahead but with bouts of correction,’ said Bhaskar Kapadia, partner with Pyramid Securities.
Turnover at the Dhaka Stock Exchange dropped to its four and a half month low on Monday as the Securities and Exchange Commission’s latest directive barring netting facilities for non-marginable securities came into effect on the day, the first trading day after a four-day Eid vacations.
Market operators said the suspension of netting facilities on the trading of non-marginable securities pushed down the turnover at the market.
Turnover at the DSE was Tk 1,028.36 crore on Monday, down by Tk 576.3 crore from the previous trading day on September 8.
Monday’s turnover was the lowest since April 20 when the turnover at the DSE was Tk 1,053 crore.
On September 5, the SEC suspended netting facility for non-marginable issues effective from the first working day after the Eid vacations to squeeze inflow of funds into the stock exchanges.
Stock prices also fell on Monday.
The benchmark general index of DSE decreased by 10.76 points, or 0.15 per cent, to close at 6,796.47 points.
Salahuddin Ahmed Khan, a former chief executive officer of the DSE, said the new directive of the SEC suspending netting facilities on trading of non-marginable securities -- against which investors are not entitled to get loans --mainly pulled down the market.
Market operators said net asset value-based margin loan evaluation policy and September 30 deadline for the adjustment of margin loans in line with the new policy prompted a selling pressure at the market.
DSE president Shakil Rizvi said at the opening trading hour index fell 120 points because of a selling pressure, but it regained some ground at the closing hour.
The downtrend would not last long, he added.
The broader DSE all shares price index decreased by 12.62 points, or 0.22 per cent, to close at 5,701.60 points on Monday.
A total of 250 issues traded on the market, 150 advanced, 91 declined and nine remained unchanged.
Beximco topped the turnover leaders with more than 1.95 lakhs shares valued at Tk 63 crore traded on the day.
The other turnover leaders were BSRM Steels, Al-Arafah Islami Bank, AB Bank, IFIC Bank, Bextex, Aftab Automobiles, National Bank, Titas Gas and One Bank.
মাল্টি সিকিউরিটিজ লিমিটেড তাদের পরিশোধিত মূলধন বাড়াতে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনে (এসইসি) আবেদন করেছে। এ কোম্পানির পরিশোধিত বর্তমান মূলধন রয়েছে ১০ কোটি ১২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। নতুন পরিশোধিত মূলধন ৩৩ কোটি ৭৫ লাখ টাকায় উন্নীত করতে কোম্পানিটি এ আবেদন করে।
কোম্পানি তার শেয়ারহোল্ডারদের ২২৬ শতাংশ বোনাস শেয়ার দেবে। প্রত্যেক শেয়ারহোল্ডার ১০০ শেয়ারের বিপরীতে ২২৬টি বোনাস শেয়ার পাবেন।
গত ৮ সেপ্টেম্বর মাল্টি সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুল আউয়াল এসইসির চেয়ারম্যান বরাবর এ আবেদন করেন। এ ব্যাপারে আবদুল আউয়াল সাংবাদিকদের জানান, আমাদের নিজস্ব ইক্যুইটি বাড়াতেই পরিশোধিত মূলধন বৃদ্ধির জন্য এসইসিতে আবেদন করেছি। মাল্টি সিকিউরিটিজ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ‘এখনও আমরা এ বিষয়ে কোনো চিন্তা-ভাবনা করছি না। ভবিষ্যতে দেখা যাবে।’
আমলাতান্ত্রিক নানা বাধা-বিপত্তিতে দীর্ঘ কয়েক বছর আটকে থাকার পর প্রাথমিক কাজ শেষ হয়েছে এপিআই পার্কের। আগামী বছর থেকে ওষুধের কাঁচামাল দেশেই উত্পাদন করা যাবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের একটি সূত্র জানিয়েছে, ওষুধ শিল্পের কাঁচামাল উত্পাদনের জন্য এফ্লুয়েন্ট ট্রিটমেন্ট প্লান্ট ও ডাম্পিং ইয়ার্ড সুবিধাসহ মেঘনা সেতুর কাছে বাউশিয়ায় শুরুতে ৩শ’ একর জমি অধিগ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়েছিল প্রায় তিন বছর আগে। তবে জমির পরিমাণ কমিয়ে এখন ২০০ একরের ওপর এ পার্ক নির্মাণে ব্যয় হচ্ছে ২১৩ কোটি টাকা। এরই মধ্যে প্রকল্পের প্রাথমিক কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এ বছরের মধ্যেই বাকি কাজ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।
প্রকল্প বাস্তবায়নের সময় নির্ধারিত আছে ২০০৮ সালের জানুয়ারি থেকে চলতি বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রকল্প ব্যয় ধরা হয়েছে ১৮৮ কোটি টাকা। উদ্যোক্তাদের সম্পদ ধরা হয়েছে ২৫ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ২১৩ কোটি টাকা।
সূত্রমতে, আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে ওষুধ খাতে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) দেয়া বড় ধরনের একটি সুযোগ দীর্ঘদিন ধরেই নিতে পারছে না বাংলাদেশ।
ডব্লিউটিও’র নীতি অনুসারে স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে পেটেন্টে করা ওষুধ উত্পাদনের অনুমোদন দেয়া হলেও বাংলাদেশ এ থেকে লাভবান হয়নি। এর মধ্যেই এ সুযোগ দেয়ার প্রায় সাড়ে ৪ বছর শেষ হতে চলেছে। আর এতে ওষুধ রফতানি প্রায় তিনগুণ বাড়ানোর একটি সুযোগও হাতছাড়া হতে চলেছে।
২০০৬ সালের জানুয়ারি থেকে কার্যকর হয়ে ২০১৬ সাল পর্যন্ত পেটেম্লট ওষুধ উত্পাদনের সুযোগ দেয়া হয়েছে স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে। আর বাংলাদেশকে দেয়া হয়েছে নিজের দেশের চাহিদা মিটিয়ে বাইরে রফতানির বাড়তি সুযোগ। এর আগে স্বল্পোন্নত দেশগুলোর পেটেম্লট করা ওষুধ উত্পাদনের অনুমতি ছিল না।
বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা থেকে পেটেম্লট ড্রাগ তৈরির অনুমতি এবং রফতানির মতো সুযোগ পেয়েও কি কারণে বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে অগ্রসর হতে পারেনি জানতে চাইলে ওষুধ শিল্প মালিক সমিতির সাবেক এক সভাপতি জানান সরকারি সহযোগিতার অভাবের কথা। তিনি আমার দেশকে বলেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে গত কয়েক বছরেও ওষুধের কাঁচামাল উত্পাদনে এপিআই শিল্প পার্ক স্থাপন করা যাচ্ছে না। ফলে ওষুধের মাত্রা পরীক্ষাগার স্থাপনও এখন অনিশ্চিত। এসব কারণে ২০১৬ সাল পর্যন্ত পেটেম্লট ড্রাগ উত্পাদনের সুযোগকে পুরোপুরি কাজে লাগাতে পারছে না বাংলাদেশ।
সূত্রমতে, বর্তমানে ওষুধের কাঁচামালের প্রায় পুরোটাই আমদানিনির্ভর। প্রয়োজনের তুলনায় মাত্র ২০ থেকে ৩০ ভাগ কাঁচামাল তৈরি হচ্ছে স্থানীয়ভাবে। বাকিটা আসছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইতালি, চীন, জাপান ও প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে। পেটেম্লট করা ওষুধের কাঁচামালও পুরোপুরি আমদানিনির্ভর। আর এসব ওষুধের কাঁচামালের দাম এত বেশি যা যে কারো পক্ষে কিনে আনা সম্ভব নয়।
রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী বিশ্বের প্রায় ৮৬টি দেশে বাংলাদেশের ওষুধ রফতানি হচ্ছে। গত ২০০৭-০৮ অর্থবছরে ওষুধ রফতানির পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ৩০ লাখ ডলার। আর পরের অর্থবছরে ২০০৮-০৯ সালে তা বেড়েছে ৬ দশমিক ২১ শতাংশ। মোট ওষুধ রফতানি হয়েছিল ৪ কোটি ৫৬ লাখ ৭০ হাজার ডলারের। ২০০৬-০৭ অর্থবছরে রফতানি হয় ১৯৪ কোটি ৩৭ লাখ ৬৬ হাজার টাকা। আর ২০০৫-০৬ অর্থবছরে রফতানি হয়েছিল ১৮৪ কোটি ৫৮ লাখ ৯৩ হাজার টাকা।
ইপিবি’র তথ্যমতে, বাংলাদেশ থেকে যেসব দেশে ওষুধ রফতানি হচ্ছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে অস্ট্র্রিয়া, মিয়ানমার, জার্মানি, ব্রাজিল, শ্রীলঙ্কা, পানামা, ডেনমার্ক, ব্রিটেন, নেদারল্যান্ড, কেনিয়া, ইউক্রেন, স্পেন, নেপাল, ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন, পাকিস্তান, ইয়েমেন, সিঙ্গাপুর, ফ্রান্স ও দক্ষিণ আফ্রিকা। বাকি দেশগুলোতে রফতানির পরিমাণ ১ শতাংশের নিচে। প্রতি বছরই নতুন নতুন দেশ রফতানি তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে।
The Board of Directors of ICB has recommended cash dividend @ 15% and stock dividend @ 25% (i.e., 1 bonus share for every 4 shares held) for the year 2009-2010. Date of AGM: 28.10.2010, Time: 11:30 AM, Venue: National Sports Council Bhaban (NSC Tower), 62/3, Purana Paltan, Dhaka-1000. Record date: 22.09.10. The Corporation has also reported Net profit after tax of Tk. 2,130.50 million, EPS of Tk. 106.52, NAV per share of Tk. 302.50 and Net Operating Cash Flow per share of Tk. (35.46) for the year ended on June 30, 2010.
Read more...The company has further informed that the matter related to mining operation and other issues of the company will appear next Friday as item No. 3 for hearing in the list of the Forest Bench of the Supreme Court of India as item no. 1 has not been concluded on September 10, 2010.
Read more...On the close of operation on September 05, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 687.09 per unit on the basis of current market price and Tk. 336.05 per unit on the basis of cost price against face value of Tk. 100.00 whereas total Net Assets of the Fund stood at Tk. 68,70,85,244.31 on the basis of market price and Tk. 33,60,52,019.15 on the basis of cost price after considering all assets and liabilities of the Fund.
Read more...On the close of operation on September 05, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk.146.59 per unit on the basis of current market price and Tk. 110.76 per unit on the basis of cost price against face value of Tk. 100.00 whereas total Net Assets of the Fund stood at Tk. 73,29,69,811.19 on the basis of market price and Tk. 55,38,14,392.25 on the basis of cost price after considering all assets and liabilities of the Fund.
Read more...On the close of operation on September 05, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 11.95 per unit on the basis of current market price and Tk. 10.54 per unit on the basis of cost price against face value of Tk. 10.00 whereas total Net Assets of the Fund stood at Tk. 119,50,96,537.83 on the basis of market price and Tk. 105,37,93,733.78 on the basis of cost price after considering all assets and liabilities of the Fund.
Read more...On the close of operation on September 05, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 486.68 per unit on the basis of current market price and Tk. 263.37 per unit on the basis of cost price against face value of Tk. 100.00 whereas total Net Assets of the Fund stood at Tk. 48,66,79,106.54 on the basis of market price and Tk. 26,33,72,939.34 on the basis of cost price after considering all assets and liabilities of the Fund.
Read more...On the close of operation on September 05, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 220.26 per unit on the basis of current market price and Tk. 135.43 per unit on the basis of cost price against face value of Tk. 100.00 whereas total Net Assets of the Fund stood at Tk. 220,26,16,729.58 on the basis of market price and Tk. 135,43,02,887.95 on the basis of cost price after considering all assets and liabilities of the Fund.
Read more...On the close of operation on September 05, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 353.87 per unit on the basis of current market price and Tk. 229.60 per unit on the basis of cost price against face value of Tk. 100.00 whereas total Net Assets of the Fund stood at Tk. 35,38,70,292.29 on the basis of market price and Tk. 22,96,04,175.57 on the basis of cost price after considering all assets and liabilities of the Fund.
Read more...On the close of operation on September 05, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 12.96 per unit on the basis of current market price and Tk. 10.69 per unit on the basis of cost price against face value of Tk. 10.00 whereas total Net Assets of the Fund stood at Tk. 97,21,83,115.91 on the basis of market price and Tk. 80,13,83,507.27 on the basis of cost price after considering all assets and liabilities of the Fund.
Read more...On the close of operation on September 05, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 23.36 per unit at current market price basis and Tk. 14.98 per unit at cost price basis against face value of Tk. 10.00 whereas total Net Assets of the Fund stood at Tk. 46,71,72,383.05 on the basis of market price and Tk. 29,96,46,806.48 on the basis of cost price after considering all assets and liabilities of the Fund.
Read more...On the close of operation on September 05, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 12.13 per unit on the basis of current market price and Tk. 10.34 per unit on the basis of cost price against face value of Tk. 10.00 whereas total Net Assets of the Fund stood at Tk. 72,76,29,705.70 on the basis of market price and Tk. 62,01,50,253.78 on the basis of cost price after considering all assets and liabilities of the Fund.
Read more...On the close of operation on September 05, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 12.61 per unit on the basis of current market price and Tk. 10.63 per unit on the basis of cost price against face value of Tk. 10.00 whereas total Net Assets of the Fund stood at Tk. 126,14,25,809.49 on the basis of market price and Tk. 106,34,37,150.12 on the basis of cost price after considering all assets and liabilities of the Fund.
Read more...On the close of operation on September 08, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 61.12 per unit at current market price basis and Tk. 26.96 per unit at cost price basis against face value of Tk. 10.00 whereas Net Assets of the Fund stood at Tk. 1,039,046,976.00.
Read more...On the close of operation on September 08, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 12.21 per unit on the basis of current market price and Tk. 10.85 per unit on the basis of cost price against face value of Tk. 10.00 whereas total Net Assets of the Fund stood at Tk. 1,464,924,590.49 on the basis of market price and Tk. 1,302,167,420.79 on the basis of cost price after considering all assets and liabilities of the Fund.
Read more...On the close of operation on September 08, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 20.96 per unit at current market price basis and Tk. 12.63 per unit at cost price basis against face value of Tk. 10.00 whereas Net Assets of the Fund stood at Tk. 2,620,356,293.00.
Read more...On the close of operation on September 09, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 14.03 per unit on the basis of current market price and Tk. 10.89 per unit on the basis of cost price against face value of Tk. 10.00, whereas total Net Assets of the Fund stood at Tk. 2,806,636,296.32 on the basis of market price and Tk. 2,177,811,885.85 on the basis of cost price after considering all assets and liabilities of the Fund.
Read more...On the close of operation on 06.09.2010, the ICB Mutual Funds have reported Net Asset Value (NAV) for First ICB M.F. of Tk. 11,078.99, Second ICB M. F. of Tk. 3,581.01, Third ICB M. F. of Tk. 2,700.72, Fourth ICB M. F. of Tk. 2,961.11, Fifth ICB M.F. of Tk. 2,337.24, Sixth ICB M. F. of Tk. 838.64, Seventh ICB M. F. of Tk. 1,367.63 and Eighth ICB M.F. of Tk. 987.59 per unit on current market price basis against face value of Tk. 100.00 each. Whereas, on the basis of Cost Price, Net Asset Value (NAV) per unit of the said 8 ICB Mutual Funds were Tk. 885.18, Tk. 607.47, Tk. 494.29, Tk. 455.59, Tk. 315.98, Tk. 188.31, Tk. 237.19 and Tk. 212.31 respectively against face value of Tk. 100.00 each
Read more...On the close of operation on September 09, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 14.58 per unit at current market price basis and Tk. 10.91 per unit at cost price basis against face value of Tk. 10.00, whereas total Net Assets of the Fund stood at Tk. 1,457,639,249.33 based on market price and Tk. 1,090,668,594.69 based on cost price after considering all assets and liabilities of the Fund.
Read more...On the close of operation on September 09, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 13.36 per unit on the basis of current market price and Tk. 10.89 per unit on the basis of cost price against face value of Tk. 10.00 whereas total Net Assets of the Fund stood at Tk. 1,603,164,746.10 on the basis of market price and Tk. 1,307,140,052.79 on the basis of cost price after considering all assets and liabilities of the Fund.
Read more...On the close of operation on September 09, 2010, the Fund has reported Net Asset Value (NAV) of Tk. 13.36 per unit on the basis of current market price and Tk. 10.89 per unit on the basis of cost price against face value of Tk. 10.00 whereas total Net Assets of the Fund stood at Tk. 1,603,164,746.10 on the basis of market price and Tk. 1,307,140,052.79 on the basis of cost price after considering all assets and liabilities of the Fund.
Read more...BASEL, Switzerland, Sep 12 (Reuters) --
Global regulators and central bank governors have reached a deal on Basel III, a sweeping reform that will force banks to hold more capital to withstand financial shocks, a source close to the process said on Sunday.
"There is a deal," the source said, without elaborating.
Agreement was reached at a meeting of central bank governors and top supervisors from 27 countries chaired by European Central Bank President Jean-Claude Trichet.
A formal, more complete announcement is expected after 1600 GMT. (5:00 p.m. BST)
Most details of Basel III were agreed in July, leaving Sunday's meeting to add the final two pieces in the jigsaw -- how much extra capital will be required and how long banks have to comply.
In the wake of the global financial crisis, which was partly due to risky trading by banks, leaders of the Group of 20 leading countries called on regulators and central bankers in 2009 to work on tougher bank capital rules.
The G20 leaders are set to endorse Sunday's deal when they meet in Seoul in November, with the new rules taking effect from 2013 in stages.
Analysts, regulators and bankers expected Sunday's meeting to agree that banks will need to have a minimum, core "Tier 1" capital ratio of somewhere between 7 and 9 percent of their risk-bearing assets, including a "capital conservation buffer."
Tier 1 refers to a bank's basic capital reserve, which it uses to absorb shocks; the core level was pegged at 2 percent under existing rules, too little to withstand the worst financial crisis since the Great Depression.
The new rules are likely to include a minimum core Tier 1 ratio of 4.5 to 6 percent, with an additional capital conservation buffer of 2 to 3 percent. Any bank that fails to keep above that buffer would have to curb payouts such as bonuses and dividends.
There has been strenuous debate over how long banks should have to comply with the tougher rules; the final package is expected to include a transition period of about five to 10 years.
The world's top banks, having to a large degree recovered from the financial crisis, are not expected to need to rush to raise funds. But there remain worries that banks in some countries face a long road to recovery and that the changes will cut the amount of money which banks can lend out to companies.
Sources told Reuters on Friday that Deutsche Bank, Germany's biggest bank, might raise up to 9 billion euros (7.5 billion pounds) to bolster its balance sheet.
Regulators say they are confident that the new Basel capital rules will increase the stability of the financial system without hurting the volume of lending.
The Bank has informed that the Board of Directors of the Bank has decided in principle to issue 20% Convertible Zero Coupon Bond (Sub-ordinate Debt) for Tk. 200.00 crore (issue price) for raising Bank's capital subject to permission from regulatory bodies as well as approved by the shareholders in the forthcoming EGM. Date of EGM and Record Date in this regard will be notified shortly.
Read more...The Rating Committee of CRISL has announced the CPA (Claim Paying Ability) Rating of Janata Insurance Company Ltd. as "BBB-" based on financial statements of the company up to June 30, 2010 and other relevant quantitative as well as qualitative information up to date of rating declaration.
Read more...
© Blogger template Digi-digi by Ourblogtemplates.com 2008
Back to TOP
